পোল্ট্রি চাষ হল মূর্তি, বাছ, ও তুরকি এমন পক্ষীদের চাষ। চাষীরা মূলত এই পক্ষীদের সুস্বাদু মাংস বা পুষ্টিকর ডিম জন্য চাষ করে। এই ধরনের পক্ষীদের কেজিতে রাখা একটি খুবই সাধারণ পদ্ধতি। এই নিবন্ধে আমরা কেজি পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা আলোচনা করব। আমরা আবার ভালোভাবে পক্ষীদের দেখাশোনা করা কি বোঝায় এবং চাষীরা কিভাবে অর্থ অর্জন করতে পারেন এবং কেজি পদ্ধতি সম্পর্কে নতুন ধারণাগুলি আবিষ্কার করব।
কেজি পদ্ধতি হল এমন একটি পদ্ধতি যেখানে পক্ষীরা ব্যক্তিগত কেজিতে বাস করে, যা উচ্চ উৎপাদনের জন্য একে অপরের উপর স্ট্যাক করা হয়। এই সেটআপের একটি শ্রেণীবদ্ধ সুবিধা রয়েছে যা চাষীদের এবং পক্ষীদের উভয়ের জন্য উপকারী হতে পারে:
আসানভাবে দেখাশোনা: আপনি প্রতিটি পক্ষীর উপর সহজে চেক করতে পারেন, কারণ পক্ষীগুলি সবগুলি আলাদা আলাদা কেজিতে আছে। দেখাশোনাকারী যে পক্ষীটি ভাল নয় বা তার চরিত্রের বাইরে আচরণ করছে তা পর্যবেক্ষণ এবং নির্ধারণ করতে পারেন। পক্ষীদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
কম রোগ: ভিন্ন ভিন্ন কেজে বন্দরা পরস্পরের কাছাকাছি থাকে না, তাই তারা পরস্পরকে আক্রমণ করার সম্ভাবনা কম হয়। যদি একটি প্রজাতি অসুস্থ হয়, তবে তারা কাছাকাছি না থাকায় অন্যদের আক্রমণের সম্ভাবনা কম।
ডিম সংগ্রহ সহজ: যখন বন্দরা ডিম দেয়, তখন ডিমটি সহজেই নিচে গড়িয়ে যেতে পারে এবং একটি নির্ধারিত সংগ্রহ ট্রেতে পড়ে। এটি খুব সহজেই খুশি করে যেন কৃষকরা বন্দরা বিরক্ত না করে ডিম সংগ্রহ করতে পারে। এটি শুধুমাত্র সময় বাঁচায় কিন্তু কৃষকদের পরিশ্রমও বাঁচায়।
বন্দরা জীবন: কেজি সিস্টেমের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বন্দরা কেজিতে বন্দী থাকে। এটি তাদের স্বাধীনভাবে ঘুরতে, খেলতে এবং প্রাকৃতিক গতিবিধি যেমন জমি চাটা, খোঁজা এবং ধুলো স্নান করতে বাধা দেয়। ছোট কেজিতে বন্দরা বাঁধা রাখা তাদের অনুসন্ধানের ইচ্ছা নষ্ট করে এবং স্বাভাবিকভাবে বন্দরা কম খুশি হয়।
কেজি হাইজিন রক্ষা করুন: কেজি পরিষ্কার রাখা অত্যাবশ্যক। খোলা চাষীদের কেজি নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করতে হবে যাতে পক্ষীদের অপशিষ্ট দূর করা যায় এবং পক্ষীদের বাসস্থান ভালো থাকে। একটি কেজিতে আটকা পক্ষীও যথেষ্ট জায়গা পেয়ে সহজে চলাফেরা করতে পারবে।