আপনি কি ভাবেন আপনার ডিম আসলে কোথা থেকে আসে? আপনি কি জানেন যে ডিম দেওয়ার জন্য চিমটি কীভাবে বাঁচছে? সত্যি কথা বলতে কেউ এই বিষয়টি অনেকদিন ধরে আলোচনা করেছে। অন্যরা বলেন যে চিমটি কেজে রাখা তাদের নিরাপত্তার জন্য এবং উচ্চ ডিম উৎপাদনের জন্য আদর্শ। তারা মনে করে এটি কৃষকদের ডিম উৎপাদন করতে সহায়তা করে। তবে, প্রথমেই কিছু মনে করে যে চিমটি কেজে রাখা উচিত নয়। তারা মনে করে চিমটি স্বাধীনভাবে ঘুরে ফিরে বেড়াতে এবং একটি ভাল জীবন যাপন করতে পারে। এই আকর্ষণীয় বিতর্কের আরও বিস্তারিত জানা যাক এবং এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ!
ডিম পাড়ার কেজি হলো ছোট তার বান্দর যাতে মূরগি ডিম পাড়তে থাকে। এই কেজি সাধারণত বড় বাড়িতে একে ওপরে সাজানো হয়, তাই তারা ঘনিষ্ঠভাবে একত্রিত থাকে। কেজি-এর মধ্যে বন্দী মূরগিরা খুব কম চলাফেরা করতে পারে এবং অন্য কেজি-এর মূরগির সাথে খুব কাছাকাছি থাকে। এটি কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে, যেমন দুর্বল হাড় এবং ধীরে ধীরে মাংসপেশির শক্তি হারানো। আপনি মূরগির মধ্যে সংক্রমণ এবং রোগও পাওয়া যেতে পারে যা এমন ছোট জায়গায় সময় সময় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যখন মূরগিরা এমন ছোট জায়গায় বন্দী থাকে, তখন তাদের সুখী এবং স্বাস্থ্যবান থাকা কঠিন হতে পারে।
কৃষকরা কম খরচ করছে কেজি মূর্গি ফার্ম কারণ ছোট এলাকায় আরও বেশি মুরগি রखতে পারা যায়। এটি তাদের জন্য খরচের মানে হ্রাস করে এবং তাদের অনেক ডিম উৎপাদনে সাহায্য করে। কিন্তু এই কেজিতে মুরগি চালানোর উপায় অনেক সমালোচনা আহ্বান করেছে। তারা মুরগির ভালোস্থ এবং ছোট কেজির প্রভাব তাদের স্বাস্থ্যের উপর চিন্তিত। এটি কিছু খোলা কৃষকদের মুরগি চালানোর বিকল্প পদ্ধতি খুঁজে বের করতে উৎসাহিত করেছে, যেখানে মুরগির আরও ভালো স্বাধীনতা এবং বাসস্থানের শর্তাবলি রয়েছে। এই পরিবর্তনের অর্থ হল এটি একটি উদাহরণ যে কৃষকরা তাদের মুরগি এবং তাদের ব্যবসার জন্য দৃষ্টি রাখতে পারে একই সাথে।
কৃষকরা মুরগি চালানোর জন্য নতুন উপায় খুঁজে পাচ্ছেন যাতে তারা ভাল জীবন যাপন করতে পারে। একটি সাধারণ পদ্ধতি হল ফ্রি-রেঞ্জ কৃষি। মুরগিরা বাইরে স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াতে পারে কারণ ফ্রি-রেঞ্জ ডিম কোনও কেজিতে বন্দি নয়। এটি তাদের ডানা খোলার এবং এলাকা পরিদর্শন করার অনুমতি দেয়। দ্বিতীয় পদ্ধতি হল বার্ন বা এভিয়ারি পদ্ধতি। মুরগিরা বাইরের জন্য প্রবেশাধিকার পায় (কেজি এবং ফ্রি-রেঞ্জ); মুরগিরা একটি বড় বার্নের ভেতরে চলাফেরা করতে পারে; এবং মুরগিরা স্তরে বসতে পারে (উচ্চ প্ল্যাটফর্ম)। এই পদ্ধতিগুলি প্রাকৃতিক আচরণের অনুমতি দেয় এবং মুরগির ভালবাসার উন্নয়ন করে, যা স্বাস্থ্যকর পাখি এবং বৃদ্ধি ডিম উৎপাদনে পরিণত হতে পারে।
ডিম পালনকারী চেঙ্গার ব্যবহার কৃষকদের জন্য আরও সস্তা এবং সহজ, কিন্তু এগুলো মুরগির স্বাস্থ্যের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। মুরগিরা অধিকাংশ সময় ছোট ছোট বক্সে জড়ো করে রাখা হয়, যেখানে তাদের চলাফেরা বা ফেলে দেওয়ার জায়গা খুব কম। এর ফলে তাদের মাংসপেশি ও হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং তারা চাপ ও দুঃখ অনুভব করে। এছাড়াও, এই ধরনের চেঙ্গায় মুরগি রাখার পদ্ধতিতে অনেক প্রাণী সুরক্ষা প্রচারকের অনুমোদন নেই। তারা মনে করেন সব প্রাণীকেই ভালোভাবে এবং সম্মানের সাথে ব্যবহার করা উচিত। এই চিন্তার কারণে, কিছু কৃষক এখন মুরগির জন্য আরও ভালো যত্নের উপায় খুঁজছে এবং মানুষের খাওয়া জন্য নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর ডিম উৎপাদন করছে।